1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেয়ার আহ্বান মাও.জব্বারের ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন জামায়াত ক্ষমতায় আসলে জনবান্ধব নারায়ণগঞ্জ গড়ে তুলা হবে-মাও.মাঈনুদ্দিন তারেক রহমানের জন্মদিন পালন করলেন মহানগর বিএনপি না.গঞ্জ সদরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে চা দোকানের সামগ্রী বিতরণ সোনারগাঁও সিডস ক্রাশিং মিলস পরিদর্শনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বিপ্লব ও সংহতি দিবস সফলে জেলা ও মহানগর শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের সভা শহরে ইন্টারনেট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জিয়াকে গুলি সর্বত্র সমালোচনা: এবার মাসুদুজ্জামানের পাশে ‘ওসমানীয় ঘনিষ্ঠ’ পলাতক কাউন্সিলর ! মহানগর বিএনপি’র নির্বাচনী প্রচারণা ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

কিলিং মিশনের পরিকল্পনা আক্তার-সুমনের: খুনীঁর স্বীকারোক্তি

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুন হত্যার ঘটনার সাথে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে গ্রেফতারকৃত আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ নামের একজন অপরাধী।

আজ মঙ্গলবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে নারায়ণগঞ্জ জেলার সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত হায়দার আলীর আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি প্রদান করে আরিফ ।

আরিফুল ইসলাম ওরফে আরিফ (২৪) রংপুর জেলার গঙ্গাচরার রাজভল্লবের ইসমাইলের পুত্র।

নারায়ণগঞ্জ কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক মো. কাইয়ুম খান জানান, আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আসামি।

এর আগে সোমবার রাতে তাকে ফতুল্লা থানার মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

এমন ঘটনা বিষয়টি নিশ্চিত করে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরীফুল ইসলাম জানান, তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা ও কিলিং স্কোয়াডের সাথে সম্পৃতক্তার সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি নিশ্চিত হয়ে সোমবার রাতে মাসদাইর এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের নিকট আরিফ বিষয়টি স্বীকার করে জানায় যে, প্রায় ১৫ দিনেরও বেশী সময় ধরে নিহত মামুনের গতিবিধি লক্ষ্য করা হচ্ছিল এবং আরিফ সব সময় মামুনের অবস্থান অপর একটি পার্টিকে জানিয়ে দিত। ঘটনার রাতে সে ঘটনাস্থলের পাশে থেকে সকল কিছু কিলিং মিশনের অপর গ্রুপকে মোবাইল ফোনে জানিয়ে দেয়। গুলি করে হত্যার পর কিলিং মিশনের সদস্যরা (আক্তার-সুমনের) বাড়িতে প্রবেশ করে এবং তাকে ও ফোন করে চলে যেতে বলে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট