1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দরে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৩ কাশিপুরে ৪ বছরের শিশুকে নির্যাতন, তালা ভেঙে উদ্ধার করল পুলিশ নারায়ণগঞ্জে ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হলো দুর্গোৎসব সকল বৈষম্য দূর করতে আল্লাহর দ্বীন বিজয়ী করতে হবে: মাওলানা জব্বার শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কোকো স্মৃতি সংসদের উপহার সামগ্রী বিতরণ পূজার উপহার সামগ্রী বিতরণ খোরশেদের নারায়নগঞ্জে ‘শান্তিপূর্ণ পূজা উদযাপনে যারা হাত দিবে তাদের হাত ভেঙে দেওয়া হবে’ দুর্গাপূজা শুধু হিন্দুদের উৎসব নয় এটি সামাজিক সম্প্রীতির প্রতীক-মাসুদুজ্জামান সোনারগাঁবাসীর কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো-মান্নান মহাঅষ্টমীতে কুমারীরূপে দেবীর আসনে রাজশ্রী

ফতুল্লায় ফের সংঘর্ষে একজন টেঁটাবিদ্ধ, গ্রেপ্তার ৩

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ৩১ মে, ২০২৪
  • ১০৩ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় ফের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে অলিদ নামে একজন টেঁটাবিদ্ধ হয়েছেন।

এ সময় বেশকয়েকটি বসতবাড়িতে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও লুটপাট চালানো হয়।

খবর পেয়ে ফাঁকা গুলি করে সংঘর্ষ থামিয়েছে পুলিশ। এ সময় চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
শুক্রবার (৩১ মে) দুপুরে ফতুল্লার বক্তাবলী ইউনিয়নের আকবরনগর এলাকায় রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। আহত অলিদ (৪০) আকবরনগর এলাকার মৃত. দুদু মিয়ার ছেলে।

তাকে ঢাকা মেডিকেলে নেওয়া হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শত্রুতার জেরে প্রায় সময় রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।

এবারের সংঘর্ষে শিশু ও কিশোর বয়সী ছেলেদের টেঁটা হাতে দৌড়াতে দেখা গেছে। সকাল থেকেই ভয়ংকর এক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়। দুই পক্ষের মধ্যে চলছিল উত্তেজনা। এতে দুপুরে উভয়পক্ষ মুখোমুখি অবস্থান নিয়ে টেঁটা, রাম দা হাতে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় সামেদ আলী গ্রুপের অলিদ মিয়ার হাতে পায়ে ও মাথায় টেঁটাবিদ্ধ হয়।
এর আগে ২৬ মে দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত দুই গ্রুপ দফায় দাফায় সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। ওই সময় উভয় গ্রুপের অন্তত ১২জন টেঁটাবিদ্ধ হয়ে আহত হন। তখন পরিস্থিতি শান্ত করতে পুলিশ ১৭ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি করে। এ ঘটনার ৫দিনের মাথায় ফের সংঘর্ষে জড়ায় রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপ।

এলাকাবাসী জানান, রহিম হাজী ও সামেদ আলী গ্রুপের মধ্যে প্রায় এক যুগ ধরে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ চলে আসছে। তাদের এ সংঘর্ষে বিভিন্ন সময় উভয় গ্রুপের একাধিক লোক টেঁটাবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়। এতে মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখান ও ফতুল্লা থানায় প্রায় শতাধিক মামলা হয়।

বক্তাবলী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (এসআই) মফিজ উদ্দিন জানান, ২০ রাউন্ড শর্টগানের ফাঁকা গুলি ছুড়ে সন্ত্রাসীদের ধাওয়া করে পরিস্থিতি শান্ত করা হয়েছে। আকবরনগরে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আজম জানান, রেজাউল, জিল্লুর রহমান, আসলাম ও শহিদুল্লাহ নামে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সর্বাত্মক চেষ্টা চলছে আকবরনগর এলাকাকে সন্ত্রাসমুক্ত করার।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট