1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফতুল্লায় ডিবির অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক বুদ্ধিজীবী হত্যা নিয়ে বিএনপি নেতা পাকনা টিপুর বক্তব্যে সমালোচনার ঝড় সোনারগাঁয়ে ছাত্রলীগ নেতা তায়েব শিকদার গ্রেপ্তার ধানের শীষের প্রার্থীর কণ্ঠে হুমকি—ভাইরাল অডিও তোলপাড় হাদীকে গুলি: ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে ফয়সালের স্ত্রী-শ্যালকসহ তিনজন আটক সোনারগাঁয়ে মেলার নামে মাদক ও জুয়ার দোকানপাট ভাংচুর করলো প্রশাসন সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধি—আমরা সবাই জনগণের চাকর-ডিসি খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মোহাম্মদ আলীর কোরআন খতম-দোয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন অভিযোগ জামায়াত প্রার্থীর জামায়াতের তোপের মুখে ওসমানীয় ওসি মন্জুর কাদের, ছাড়িয়ে নিলো বিএনপি

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত মাহাবুবের পাশে জেলা প্রশাসন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ মার্চ, ২০২৫
  • ৮৩ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
নারায়ণগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহত মাহাবুব আলমের চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ২০ হাজার টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে। রবিবার (১৬ মার্চ) জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে তার পরিবারের হাতে এই সহায়তা তুলে দেন নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা। এসময় তিনি মাহাবুব আলমের উন্নত চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ প্রদান করেন।

নারায়ণগঞ্জ শহরের মিশনপাড়া এলাকার ২৯ বছর বয়সী মাহাবুব আলম গত ১৮ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের ছররা গুলিতে দুই চোখের আলো হারান। আহত হওয়ার পর প্রথমে রাজধানীর চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে, পরে ভারতের চেন্নাই ও থাইল্যান্ডে চিকিৎসা করানো হয়।

১৭ দিন থাইল্যান্ডে চিকিৎসা শেষে গত বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর দেশে ফেরেন তিনি। তার পরিবার জানায়, চিকিৎসায় ১০ লাখ টাকার বেশি ব্যয় হলেও চোখের আলো ফেরেনি।

মাহাবুবের বাবা মশিউর রহমান জানান, চিকিৎসকেরা বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র বা জার্মানিতে উন্নত চিকিৎসা করানো গেলে চোখের আলো ফেরার সম্ভাবনা আছে। কিন্তু পরিবারের পক্ষে এই ব্যয়ভার বহন করা সম্ভব নয়।

তিনি বলেন, “সরকার সহযোগিতা করলে বিদেশে উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে আমার ছেলের চোখের আলো ফিরে আসতে পারে। না হলে বাকি জীবন তাকে অন্ধত্বের অভিশাপ বয়ে বেড়াতে হবে।”

নারায়ণগঞ্জ সরকারি তোলারাম কলেজ থেকে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করা মাহাবুব পরিবারে দ্বিতীয় সন্তান। তার বাবা মশিউর রহমান সুতার ব্যবসার সঙ্গে জড়িত। গ্রামের বাড়ি ফরিদপুর হলেও পরিবারটি নারায়ণগঞ্জ শহরেই বসবাস করে। আন্দোলনের ছয় মাস আগে বিয়ে করেন মাহাবুব। এখন তার চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের জন্য সরকারের সহযোগিতা কামনা করেছেন পরিবারের সদস্যরা।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট