বন্দর প্রতিনিধি : মিথ্যা মামলায় বন্দর উপজেলা পরিষদের সদ্য জয়ী চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনকে কারাগারে প্রেরণ করায় তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন সিফাত সরদার। অবিলম্বে তার নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করছেন তিনি।
সিফাত সরদার গণমাধ্যমে প্রেরিত বার্তায় জানান, ২২ বছর আগে তালাক দেয়া স্ত্রী সুলতানা বেগম কর্তৃক তালাক সংক্রান্ত তথ্য গোপন করে ও বন্দর উপজেলা পরিষদের নবনির্বাচিত চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেনকে এখনো স্বামী দাবী করে যৌতুকের জন্য তিনি মারধর করেছেন এমন একটি মিথ্যা ঘটনা সাজিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মাকসুদ হোসেনকে আসামী করে একটি হয়রানীমূলক মামলা দায়ের করেন।
উল্লেখ্য, এ মামলায় গত বৃহস্পতিবার চেয়ারম্যান মাকসুদ হোসেন আদালতে উপস্থিত হয়ে জামিনের আবেদন করলে আদালত তার আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
এ বিষয়ে সিফাত সরদার আরও বলেন, মাকসুদ চেয়ারম্যানের জনপ্রিয়তায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রি মহল আন্ডারগ্রাউন্ডে গেইম খেলছে। আপনারা ভুল করছেন, এতে করে আমাদের প্রিয় মাকসুদ ভাইয়ের জনপ্রিয়তা আরো বাড়ছে। বহু ষড়যন্ত্র করেও বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ওনাকে ঠেকাতে পারেনি, এই মিথ্যা মামলা দিয়েও ওনাকে ঠেকাতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ। মাকসুদ হোসেন তিনি ধৈর্য্য, ন্যায় ও সাহসের প্রতীক। তিনি উন্নয়ন করতে ভালোবাসেন। তার প্রতিদান হিসেবে বন্দর উপজেলাবাসী তাকে বিপুল ভোটে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছেন। এজন্যই তিনি কিছু লোকের চোখের বালিতে পরিণত হয়েছেন। তারা ষড়যন্ত্র করে মাকসুদ হোসেনের মনোবল ভাঙ্গতে চেষ্টা করছেন। বন্দরবাসীর স্বার্থে এবং বন্দরের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করতে অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও মাকসুদ চেয়ারম্যানের নিঃশর্ত মুক্তির দাবী জানাচ্ছি’।