1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৩:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
ফতুল্লায় ডিবির অভিযানে ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক বুদ্ধিজীবী হত্যা নিয়ে বিএনপি নেতা পাকনা টিপুর বক্তব্যে সমালোচনার ঝড় সোনারগাঁয়ে ছাত্রলীগ নেতা তায়েব শিকদার গ্রেপ্তার ধানের শীষের প্রার্থীর কণ্ঠে হুমকি—ভাইরাল অডিও তোলপাড় হাদীকে গুলি: ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে ফয়সালের স্ত্রী-শ্যালকসহ তিনজন আটক সোনারগাঁয়ে মেলার নামে মাদক ও জুয়ার দোকানপাট ভাংচুর করলো প্রশাসন সরকারি কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধি—আমরা সবাই জনগণের চাকর-ডিসি খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় মোহাম্মদ আলীর কোরআন খতম-দোয়া স্বতন্ত্র প্রার্থী সাধারণ ভোটারদের ভয়ভীতি দেখাচ্ছেন অভিযোগ জামায়াত প্রার্থীর জামায়াতের তোপের মুখে ওসমানীয় ওসি মন্জুর কাদের, ছাড়িয়ে নিলো বিএনপি

ফতুল্লার নবীনগরে যুবলীগ নেতা সুলতানের নেতৃত্বে জমা জমাট জুয়া ও মাদকের আসর

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১৭৫ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
নারায়নগঞ্জের ফতুল্লায় নবীনগর এলাকায় স্থানীয় যুবলীগ নেতা সুলতানের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে জমজমাট জুয়ার আসর। স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে এ জুয়ার বোর্ড পরিচালিত হচ্ছে বলেও যুবলীগ নেতা সুলতান দম্ভোক্তি করে প্রচার করে আসছে। বক্তাবলী ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতানসহ তার সহযোগী শাহজাহান, নজরুল, সালাউদ্দিন এবং কামাল এ জুয়ার আসর নিয়ন্ত্রন করছে বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে।

জানাযায়, বেশ কিছুদিন ধরে ফতুল্লার নবীনগর এলাকায় খাদিজা ইটখোলার পাশে অবস্থিত বট গাছের নিচে ভোর থেকে শুরু হয়ে গভীর রাত পর্যন্ত চলে জুয়া ও মাদকের আসর। সেখানে উপজেলা থেকে শুরু করে দূর-দূরান্ত থেকে জুয়ারিরা আসে জুয়া খেলতে। শুধু জুয়া খেলাতেই সীমাবদ্ধ নয়, সেখানে অবাধে চলে মাদক সেবন এবং বেচাকেনা। সেখানে প্রতিদিন কয়েল লাখ টাকার লেনদেন হয়।

অভিযোগ রয়েছে, বক্তাবলী ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সুলতানসহ তার সহযোগী শাহজাহান, নজরুল, সালাউদ্দিন এবং কামালের নেতৃত্বে এ জুয়া ও মাদকের আসর পরিচালিত হয়ে আসছে।

এ বিষয়ে স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে কথা হলে বলেন, জুয়ার আসর ঘিরে রাজনৈতিক নেতাদের শেল্টার থাকায় তাদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খোলার সাহস পায় না। সব কিছু জানা সত্ত্বেও অহেতুক বিপদে পড়ার ঝামেলা এড়াতে নীরবতা পালন করে চলেছে তারা।

তারা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, প্রতিদিন এখানে দুই গ্রুপে জুয়া খেলা হয়। এতে সেখানে আরও ৮/১০ জন লোক সহযোগিতা করে। প্রতি বোর্ড ফি হিসেবে টাকা ধরে দুই বোর্ড মিলিয়ে প্রতিদিন জুয়ার আসর পরিচালনাকারীরা পায় প্রায় ৩০ হাজার টাকা। যার অর্ধেক যায় যুবলীগ নেতা সুলতান এবং বাকি অর্ধেক নেয় তারই সহযোগী শাহ্জাহান, নজরুল, সালাউদ্দিন এবং কামাল।

এলাকাবাসী বলছেন, জুয়ার আসর ও বিভিন্ন মাদকের সহজ প্রাপ্যতা হওয়ায় দিন দিন উপজেলায় চুরি, ডাকাতি আশংকাজনক হারে বেড়েছে।

ফতুল্লা মডেল থানার ওসি শরীফুল ইসলাম বলেন, সাংবাদিকদের মাধ্যমে জুয়ার বোর্ডের বিষয়ে জানতে পেরেছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট