1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
রবিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৫, ১১:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
ওসমান ঘনিষ্ঠ সানজিদ এখন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা পরিচয়ে বেপরোয়া এসএসসি পরীক্ষার্থীদের নির্বিঘ্ন যাতায়াতে যানজট নিরসনে যুবদল ডিসির পরিদর্শনের পর খানপুর হাসপাতালের অনেক সমস্যার সমাধান জমি নিয়ে বিরোধে বাবাকে পিটিয়ে হাসপাতালে পাঠালেন ছেলে-মেয়ে সাত খুনের রায় দ্রুত কার্যকরের দাবিতে আইনজীবী ও স্বজনদের মানববন্ধন একটি চক্র পরিকল্পিতভাবে আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে: রিয়াদ সাত খুন: বিচার বিলম্বে হতাশ স্বজনরা নাঃ গঞ্জ মহানগর গার্মেন্টস শ্রমিকদলের ১১সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি বন্দরে ক্রাউন সিমেন্টের গাড়ি নিয়ন্ত্রন হারিয়ে খাদে আহত-১ ঘোড়াঘাটে ১৯২৫হেক্টর জমিতে ভুট্টা চাষ উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ২৩ হাজার মেঃটন

বন্দরে রোজায় দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ে ভোক্তাদের তোপের মুখে ব্যবসায়ী ও প্রশাসন-যুগের নারায়ণগঞ্জ

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪
  • ২১৭ বার পড়া হয়েছে

বন্দর প্রতিনিধি: বন্দরে রোজার শুরুতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের উচ্চ মূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে না পারায় ক্ষোভের মুখে পড়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও প্রশাসন। বৃহস্পতিবার(১৪ মার্চ) বন্দর উপজেলা মিলনায়তনে উপজেলার সরকারি দপ্তর প্রধান, স্থানীয় জন প্রতিনিধি, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের নিয়ে বন্দর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত মত বিনিময় সভায় অনিয়ন্ত্রিত দ্রব্য মূল্য নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন ভোক্তারা। নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মাহমুদুল হক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন। সভায় ভোক্তারা বলেন, রোজার শুরুতে বন্দরের বিভিন্ন বাজারে পেয়াজ ১০০ থেকে ১১০ টাকা কেজি, খেসারি ডাল ১৪০ টাকা কেজি, লেবু ১০০ থেকে ১২০ টাকা হালিসহ গরুর মাংস ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি বয়লার মুরগি ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা কেজি নিত্য প্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্য চড়া দামে বিক্রি হয়েছে। সংশ্লিষ্টদের নজরদারি বা মনিটরিং না থাকায় অসাধূ ব্যবসায়ীরা দুই দিনে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
এর প্রেক্ষিতে জেলা প্রশাসক মাহমুদুল হক বাজার নিয়ন্ত্রণে স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশকে অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দেন। অপর এক প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আবাসিক ভবনে খাবার হোটেল থাকতে পারবেনা। যে সমস্ত আবাসিক ভবনে হোটেল রেস্তোরা রয়েছে তাদেরকে প্রথমে নোটিশ দিয়ে জানাতে হবে। এরপর উচ্ছেদ করা হবে। ভুমি দস্যুদের ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দিলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি বলেন মহল্লায় মহল্লায় কিশোরগ্যাংয়ের উৎপাত বেড়েছে। তাদের আটক করে কিশোর সংশোধনাগারে পাঠাতে হবে। বন্দর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম এ মোহাইমিন আল জিহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ রশিদ, সহকারি কমিশনার(ভুমি) মণিষা রাণী কর্মকার. ওসি (তদন্ত) আবু বকর সিদ্দিক, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালিমা হোসেন শান্তা, বন্দর ইউপি চেয়ারম্যান এহসানউদ্দিন আহমেদ, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আবদুল লতিফ প্রমুখ।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট