মোঃ জাহিদ হোসেনঃ দিনাজপুর প্রতিনিধিঃ বরিষ ধরা-মাঝে শান্তির বারি”-প্রভাতী সঙ্গীতের সুরে সুরে ৮ মে ২৫ বৈশাখ জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ দিনাজপুর ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির আয়োজনে এবং জেলা প্রশাসন দিনাজপুরের সহযোগিতায় বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ১৬২তম জন্ম জয়ন্তী সকাল ৮টায় জেলা শিল্পকলা একাডেমি গোল চত্বরে প্রভাতী অনুষ্ঠান শুরু হয়।
জাতীয় রবীন্দ্র সঙ্গীত সম্মিলন পরিষদ দিনাজপুর জেলা শাখার সভাপতি রবিউল আউয়াল খোকা’র সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সাধারন সম্পাদক প্রদীপ ঘোষ। সম্মানীত অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক আলতাফুজ্জামান মিতা, সাংগঠনিক সম্পাদক রায়হান কবির সোহাগ, সম্মানীত সাংস্কৃতিক জোট দিনাজপুরের সভাপতি সুলতান কামাল উদ্দিন বাচ্চু, সাধারন সম্পাদক রহমতউল্লাহ রহমত, জেলা কালচারাল অফিসার মিন আরা পারভীন ডালিয়া, বিশ্বজিৎ ঘোষ কাঞ্চন, ডাঃ শহিদুল ইসলাম খান, মোঃ শফিকুল ইসলাম, রাজিউদ্দিন চৌধুরী ডাবলু, শফিকুল হক ছুটু, তারেকুজ্জামান তারেক, নুরুল মতিন সৈকত, সত্য ঘোষ, হাসান আলী শাহ, বিধান দত্ত, মোকসেদ আলী, প্রশান্ত কুমার রায়, লেলিন নাগ। বিশিষ্ট রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী সুমন কান্তি রায়, বিমান দাস এর নেতৃত্বে রবীন্দ্র সঙ্গীত পরিবেশন করেন রাইসা তাসমিন, বর্নমালা ইসলাম প্রজ্ঞা, কংকন নাগ, স্বার্না রায়, ডাল মোহন রায় প্রমুখ। তবলায় ছিলেন রানা পন্ডিত, টংক নাথ রায়, কি বোর্ডে ছিলেন সুজন। কবিগুরু রবীন্ধ নাথকে নিয়ে অসাধারন লিখা একটি কবিতা পাঠ করেন বিশিস্ট কবি ও সাহিত্যিক জলিল আহমেদ। বক্তারা বলেন, রবীন্দ্র নাথকে বাদ দিয়ে বাঙালী সংস্কৃতি চর্চা সম্ভব নয়। রবীন্দ্র নাথ হচ্ছেন বাঙালী সংস্কৃতির আত্মার শেকড়। এই শেকড়কে লালন ও ধারণ করতে হবে আমাদের। বিশেষ করে আমাদের প্রজন্ম শিল্পীদের রবীন্দ্র চর্চায় আরও বেশি করে সম্পৃক্ত করতে হবে।