বন্দর প্রতিনিধিঃ আসন্ন বন্দর উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী মাকসুদ হোসেনের প্রার্থীতা বাতিল হতে পারে। নির্বাচনী প্রচারণার নামে আচরণ বিধিমালাকে তোয়াক্কা না করে সর্ব মহলে প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে। উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরন) বিধিমালা ২০১৬ এর ৮ বিধি এবং ১২ এর পরিপন্থী। নারায়নগঞ্জ জেলা নির্বাচন অফিসার ও বন্দর রিটার্নিং অফিসার কাজী মোঃ ইস্তাফিজুল হক আকন্দের স্বাক্ষরিত পত্রে মাকসুদ হোসেনকে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে কারন দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন। ২৭ এপ্রিল স্বারক নং- ১৭.০২.৬৭০০.০০০.৪০০৯৯-৩১২
সূত্র মতে, আগামী ৮ মে ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন মাকসুদ হোসেন চেয়ারম্যান প্রার্থী। মাকসুদ হোসেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হওয়ার পর এলাকার অলিগলিতে শত শত পোস্টার, ফেস্টুন, অবৈধভাবে বিভিন্ন দেয়ালে সাটিয়েছে। এছাড়া অনুমতি ব্যতীত অবৈধভাবে নির্বাচনী ক্যাম্প স্থাপন করেছেন। যা উপজেলা পরিষদ (নির্বাচন আচরন) বিধিমালা ২০১৬ এর ৮ বিধি এবং ১২ বিধিমালা এর পরিপন্থী। উক্ত বিধিমালার ৮ এর বিধি এবং ১২ বিধি ভঙ্গের দায়ে কেন আপনার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে না, তা পত্র পাওয়ার ২৪ ঘন্টার মধ্যে লিখিত ভাবে জবাব দেয়ার নির্দেশ। অন্যথায় আপনার বিরুদ্ধে উপজেলা পরিষদ ( নির্বাচন আচরণ) বিধিমালা ২০১৬ ভঙ্গের দায়ে আইন ও বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা গ্রহনসহ নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে প্রার্থীতা বাতিলের জন্য পত্র প্রেরণ করা হবে। বন্দর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আলহাজ্ব মাকসুদ হোসেন সবচেয়ে আলোচিত ও সমালোচিত। তার নানা কর্মকান্ডে আলোচনার কেন্দ্র বিন্দুতে মাকসুদ হোসেন।