1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০২:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দরে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৩ কাশিপুরে ৪ বছরের শিশুকে নির্যাতন, তালা ভেঙে উদ্ধার করল পুলিশ নারায়ণগঞ্জে ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হলো দুর্গোৎসব সকল বৈষম্য দূর করতে আল্লাহর দ্বীন বিজয়ী করতে হবে: মাওলানা জব্বার শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কোকো স্মৃতি সংসদের উপহার সামগ্রী বিতরণ পূজার উপহার সামগ্রী বিতরণ খোরশেদের নারায়নগঞ্জে ‘শান্তিপূর্ণ পূজা উদযাপনে যারা হাত দিবে তাদের হাত ভেঙে দেওয়া হবে’ দুর্গাপূজা শুধু হিন্দুদের উৎসব নয় এটি সামাজিক সম্প্রীতির প্রতীক-মাসুদুজ্জামান সোনারগাঁবাসীর কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো-মান্নান মহাঅষ্টমীতে কুমারীরূপে দেবীর আসনে রাজশ্রী

মহানগর বিএনপির র‌্যালিতে আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ মোমেন

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৬ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বর্ণাঢ্য র‌্যালিতে প্রথম সারিতে বন্দরের আওয়ামী লীগ ঘনিষ্ঠ মোমেন মিয়ার উপস্থিতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি করেছে। সোমবার (১ সেপ্টেম্বর) সকালে র‌্যালিটি মিশনপাড়া এলাকা থেকে শুরু হয়ে চাষাড়া ও ২নং রেল গেইট এলাকায় শেষ হয়।

র‌্যালির শুরুতে মহানগর বিএনপির শীর্ষ নেতারা ব্যানার হাতে র‌্যালি শুরু করলে তাদের সঙ্গে প্রথম সারিতে দাঁড়িয়ে ব্যানার ধরে রাখেন মোমেন মিয়া। বিষয়টি ফেসবুকে প্রকাশের পর বিএনপি নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।

স্থানীয় বিএনপি নেতাদের অভিযোগ, মোমেন মিয়া দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী যুবলীগ নেতা ছিলেন। ছাত্র জনতার ৫ আগস্টের গণঅভ্যুত্থানের আগে পর্যন্ত তিনি যুবলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিলেন। তিনি যুবলীগ নেতা অহিদুজ্জামান অহিদের মাধ্যমে বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম.এ. রশিদের সঙ্গে সম্পর্কিত ছিলেন। অভিযোগ রয়েছে, ওই সময় মোমেন মিয়া ব্যবসা বাণিজ্য ও সাধারণ মানুষকে জুলুম-নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।

গত ৫ আগস্টের পর যুবলীগ নেতা অহিদের পালিয়ে যাওয়ার পর মোমেন মিয়া নিজেকে বিএনপির নেতা হিসেবে পরিচয় দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। তবে স্থানীয় বিএনপি নেতাদের মধ্যে এ নিয়ে উদ্বেগ ও ক্ষোভ রয়েছে। বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক হারুণ অর রশিদ লিটন বলেন, “মোমেন নামের একজন ব্যক্তি অতীতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিল; সে কবে পদত্যাগ করলো বা কবে বিএনপিতে যোগ দিলো, কার নেতৃত্বে এই যোগদান, তা আমার জানা নেই।”

মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান বলেন, “অতীতে যারা আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ছিল, তাদের বিএনপিতে ফেরার সুযোগ নেই। তারা যদি সদস্য ফরম বিতরণ করে থাকেন, তা গ্রহণযোগ্য হবে না এবং কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ তা গ্রহণ করবেন না।”

অন্যদিকে মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আল ইউসুফ খান টিপু জানান, “মোমেন নামে আমি কাউকে চিনি না। এত লোকের মধ্যে কে আসছে, তা আমি কীভাবে বলতে পারি। যদি প্রমাণ থাকে, আমাদের জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট