1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
শুক্রবার, ২১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকে বেছে নেয়ার আহ্বান মাও.জব্বারের ফেনসিডিলসহ গ্রেপ্তার মাদক ব্যবসায়ীর যাবজ্জীবন জামায়াত ক্ষমতায় আসলে জনবান্ধব নারায়ণগঞ্জ গড়ে তুলা হবে-মাও.মাঈনুদ্দিন তারেক রহমানের জন্মদিন পালন করলেন মহানগর বিএনপি না.গঞ্জ সদরে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিকে চা দোকানের সামগ্রী বিতরণ সোনারগাঁও সিডস ক্রাশিং মিলস পরিদর্শনে যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত বিপ্লব ও সংহতি দিবস সফলে জেলা ও মহানগর শহীদ জিয়া স্মৃতি সংসদের সভা শহরে ইন্টারনেট ব্যবসাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা জিয়াকে গুলি সর্বত্র সমালোচনা: এবার মাসুদুজ্জামানের পাশে ‘ওসমানীয় ঘনিষ্ঠ’ পলাতক কাউন্সিলর ! মহানগর বিএনপি’র নির্বাচনী প্রচারণা ও ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

মামুন হত্যায় আক্তার-সুমনের বাড়ির কেয়ারটেকারসহ দুজন গ্রেফতার

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫
  • ১১২ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুন হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ আরো দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতারকৃতরা হলেন ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুর উপজেলার বালিয়া ইউনিয়নের কাইচাপুর গ্রামের আব্দুল কুদ্দুসের পুত্র মো. আরছ আলী ওরফে আরব আলী (৪৬) এবং তার ছোট ভাই আজমীর (২৬)।

রবিবার দুপুরে গ্রেফতারকৃতদের সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হলে, আদালত আরছ আলী ওরফে আরব আলীকে তিন দিনের এবং আজমীরকে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এ ঘটনার আগে, শনিবার বিকেল তিনটার দিকে ফতুল্লা থানার লালখা শিতলক্ষা মাঠ থেকে আজমীরকে গ্রেফতার করা হয়। পরে, শনিবার দিবাগত রাত একটার দিকে গাজীপুর থেকে আরছ আলী ওরফে আরব আলীকে গ্রেফতার করা হয়।

গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে আরছ আলী ওরফে আরব আলী, আওয়ামী লীগের ক্যাডার আক্তার-সুমনের বাড়ির কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করতেন। পুলিশের বরাত দিয়ে ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শরিফুল ইসলাম জানান, হত্যাকাণ্ডের পর ওই অস্ত্রটি নিরাপদে সরিয়ে রাখার দায়িত্ব পালন করে এ দুজন। হত্যার পর, আক্তার-সুমনের বাড়িতে গিয়ে অস্ত্রটি আরছ আলীকে দেওয়ার পর, তিনি তা শীতলক্ষামাঠে নিজের ভাড়া বাসায় রেখে আত্মগোপনে চলে যান।

ওসি আরও জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃতরা হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি স্বীকার করেছে এবং বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেছে।

উল্লেখ্য, ৮ ফেব্রুয়ারি ভোর ৫ টার দিকে ফতুল্লা পূর্ব লালপুর রেললাইনের নিজ বাড়ি থেকে স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মামুনকে ডেকে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। হত্যার একদিন পর মামুনের স্ত্রী বাদী হয়ে হত্যার মামলা দায়ের করেন। মামলার পর পুলিশ সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় আরিফুল ইসলাম আরিফ নামের এক যুবককে গ্রেফতার করে, যিনি ইতিমধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট