1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
বন্দরে সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ গ্রেপ্তার ৩ কাশিপুরে ৪ বছরের শিশুকে নির্যাতন, তালা ভেঙে উদ্ধার করল পুলিশ নারায়ণগঞ্জে ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হলো দুর্গোৎসব সকল বৈষম্য দূর করতে আল্লাহর দ্বীন বিজয়ী করতে হবে: মাওলানা জব্বার শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে কোকো স্মৃতি সংসদের উপহার সামগ্রী বিতরণ পূজার উপহার সামগ্রী বিতরণ খোরশেদের নারায়নগঞ্জে ‘শান্তিপূর্ণ পূজা উদযাপনে যারা হাত দিবে তাদের হাত ভেঙে দেওয়া হবে’ দুর্গাপূজা শুধু হিন্দুদের উৎসব নয় এটি সামাজিক সম্প্রীতির প্রতীক-মাসুদুজ্জামান সোনারগাঁবাসীর কল্যাণে নিজেকে নিয়োজিত রাখবো-মান্নান মহাঅষ্টমীতে কুমারীরূপে দেবীর আসনে রাজশ্রী

জুলাই বিপ্লব ছিল জনমানুষের বিপ্লব-এড.সাখাওয়াত

প্রতিবেদকের নাম:
  • প্রকাশিত: বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১০৪ বার পড়া হয়েছে

যুগের নারায়ণগঞ্জ:
“১৬ বছর এই নারায়ণগঞ্জে বিচার ছিল না। ত্বকীসহ বহু মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। সর্বশেষ হত্যাকাণ্ড হলো—ছাত্র জনতাকে সামনে থেকে গুলি করে হত্যা ও হাজারো মানুষকে আহত করা,” — এমন মন্তব্য করেছেন মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের প্রাঙ্গণে ‘গ’ ক্যাটাগরির জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের চেক ও শহীদ পরিবারের মাঝে মুক্তিযুদ্ধ মন্ত্রণালয়ের প্রদত্ত সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “গত ১৬ বছর আমরা এই দেশে ‘সি’ ক্যাটাগরির নাগরিক হিসেবে বসবাস করেছি। আইনের শাসন, সুশাসন এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত থাকলে এই দেশে জুলাই বিপ্লবের প্রয়োজন হতো না।”

সাখাওয়াত বলেন, “জুলাই বিপ্লব ছিল জনমানুষের বিপ্লব। দেশের ৯৯ শতাংশ মানুষ তখন আন্দোলনের পক্ষে ছিল। সেই আন্দোলন দমন করতে যারা সামনে থেকে গুলি করেছে, তারাই এই দেশের গণতন্ত্র ও অধিকার হরণকারী ফ্যাসিস্ট শক্তি।”

তিনি অভিযোগ করেন, “নারায়ণগঞ্জে শুধু তালিকাভুক্ত ২২২ জন নয়, অগণিত নেতা-কর্মী ও ছাত্র জনতা আহত হয়েছে, যারা তালিকায় নাম লেখায়নি। বিচারহীনতার এই সংস্কৃতি এখনও বহাল।”

সরকার ও প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, “জুলাই যোদ্ধারা দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। আমরা তাদের পাশে থাকতে চাই। শহীদদের কেউ ভুলবে না, আর আহতদের পাশে থাকবে জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলো।”

অনুষ্ঠানের সভাপতি জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা ১১২ জন আহতকে ১ লাখ টাকা করে চেক এবং ৪ শহীদ পরিবারের সদস্যদের মাঝে ১০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র হস্তান্তর করেন।

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, সিভিল সার্জন ডা. এ এফ এম মুশিউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রসিকিউশন) মো. ইব্রাহিম হোসেন, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপু, মহানগর জামায়াতের সাবেক আমীর মাওলানা মঈনুদ্দিন আহমাদ, ইসলামী আন্দোলন সভাপতি মুফতি মাসুম বিল্লাহ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের জেলা আহ্বায়ক নিরব রায়হান, সদস্য সচিব জাবেদ আলম, মহানগর আহ্বায়ক মাহফুজ খান, সদস্য সচিব হৃদয় ভূঁইয়া, আহত ও শহীদ পরিবারের সদস্যরা।

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট