1. admin@jugernarayanganj.com : jugernaraya nganj nganj : jugernaraya nganj nganj
  2. multicare.net@gmail.com : যুগের নারায়ণগঞ্জ :
সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার পরিচয়ে প্রতারণা, অভিযুক্ত গ্রেপ্তার ঈদের ছুটিতেও না.গঞ্জ সদর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা চলমান ঈদের ছুটিতেও না.গঞ্জ বন্দর উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের জরুরি পরিসেবা চলমান অশ্লীল ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে সাবেক স্ত্রীর বান্ধবী গ্রেফতার বন্দরে সাংবাদিক ইমনের মায়ের ইন্তেকাল, জানাজা সম্পন্ন ফতুল্লায় মাদক কারবারের পাওনা টাকার জন্য যুবক আড়াইহাজারে  জামায়াতে ইসলামীর পথসভায়  বিএনপির হামলা, সংঘর্ষ, আহত-৭ ভোটের অধিকারের জন্য বিএনপির নেতা কর্মীরা জীবন দিয়েছে-মামুন মাহমুদ ‘রূপগঞ্জে মামুন হত্যাকাণ্ডে শামীম ওসমানের দোসররা অপপ্রচার করছে’ সোনারগাঁয়ে প্রাচীন স্থাপত্যকীর্তি কোম্পানিকা সেতু রক্ষার দাবি

নারায়ণগঞ্জ কেন্দ্রীয় শহিদ মিনার হকারদের দখলে,প্রতিদিন চাঁদা আদায় ৫০ হাজার টাকা-যুগেরনারায়ণগঞ্জ

নিজস্ব সংবাদদাতা
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২৩
  • ১৩৭ বার পড়া হয়েছে

নিজস্বসংবাদদাতাঃ শহরের চাষাঢ়া শহীদ মিনারকে ঘিরে ভ্রাম্যমাণ বিভিন্ন খাবারের দোকানসহ অস্থায়ী পন্য সামগ্রির দোকান বসিয়ে দখল করেছে পুরো ফুটপাত। এতে জনসাধারনের হাটতে হচ্ছে সড়ক দিয়ে। জানা গেছে, শুধুমাত্র শহীদ মিনার এলাকার আশপাশে প্রায় ৬৫ থেকে৮০টি ভ্রাম্যমাণ দোকান রয়েছে। তবে এসব হকারদের অন্য স্থানের হকারদের মতো দৌড়ঝাঁপ করতে হয় না। কারন পুরো শহীদ মিনার এলাকার প্রতিটি দোকান হোসেন ওরফে বুইট্টা হোসেন নিয়ন্ত্রন করে।
বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, ফুটপাতে এসব ভ্রাম্যমাণ দোকান প্রতি বিভিন্ন অংকের চাঁদা আদায় হয়। জানা গেছে,শহীদ মিনারের পিছন দিকের চায়ের দোকানসহ বিভিন্ন ফাস্টফুড জাতীয় খাবার দোকান থেকে দিন প্রতি ২০০ থেকে ৩০০ টাকা চাঁদা নেয়া হয়।
এছাড়া ছোট-বড় প্রতিটি দোকান থেকে ২শ টাকা থেকে শুরু করে ৩শ’ ৫০ টাকা করে চাঁদা আদায় করেন হোসেন। তাছাড়া রাতে এসব দোকান গুলোতে বিদুৎতের ব্যবস্থা করেও বিভিন্ন অংকের টাকা নেয়া হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক হকার জানায়, হোসেনও একজন হকার। তার একটি দোকান রয়েছে। তবে সেই দোকান চালায় তার কর্মচারি। সে সন্ধায় সব দোকানে গিয়ে এই টাকা উঠায়। শহীদ মিনারের একজন চা-বিক্রেতা বলেন এখানে বসতে অগ্রিম টাকাও দিতে হয়। এইযে লোহার তৈরি গাড়িগুলো দেখছেন এগুলো বসাতে অগ্রিম ৩০ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা অগ্রিম দিতে হয়। আর এই টাকা বিভিন্ন ব্যক্তির নামে নেয়া হয়।
অনুসন্ধান বলছে, নারায়ণগঞ্জ জেলার একমাত্র কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চাষাঢ়ায় অবস্থিত। তাই সকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত জনসাধারনের আনা-গোনা থাকে চোঁখে পরার মতো। ফলে শহীদ মিনারের ভেতর থেকে শুরু করে চারপাশে গরে উঠেছে বিভিন্ন খাবারের দোকান।
এছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন পন্য-সামগ্রির ভ্রাম্যমাণ দোকান। ফলে সামনের বঙ্গবন্ধু সড়ক ফুটপাত ও চাষাঢ়া বালুর মাঠের রাস্তা পুরোটাই হকারদের দখলে চলে যায়। এতে এই ফুটপাত দিয়ে চলাচল করা জনসাধারনকে অনেকটা বাধ্য হয়ে হাটতে হচ্ছে পাশের যানবাহন চলাচলের সড়ক দিয়ে।
সূত্র বলছে, পুরো শহরের ফুটপাত উচ্ছেদ করা সম্ভব হলেও চাষাঢ়ার ব্যস্ততম সড়কের পাশে অবস্থিত শহীদ মিনারের হকার উচ্ছেদ করতে পারেনি প্রশাসন। তবে মাঝেমধ্যে লোকদেখানো উচ্ছেদ অভিযান চালায় নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানা পুলিশ ও সিটি কর্পোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালত। তবে কয়েক ঘন্টার সময়ের ব্যবধানে হকাররা আবারো দখল করে নেয় তাদের নিজ নিজ জায়গা গুলো হকাররা।ব

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্রযুক্তি সহায়তায়: ইয়োলো হোস্ট